সংগঠন

‘দেশের উন্নয়নে নিয়োজিত তরুণেরাই আগামীর নেতা’

প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসে নিজেদের উদ্যোগে দেশের উন্নয়নে এগিয়ে আসা তরুণ-তরুণীদের বাংলাদেশের আগামী দিনের নেতা অভিহিত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
গত ২১ অক্টোবর ঢাকার সাভারে শেখ হাসিনা যুব কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে উন্নয়নে ভূমিকা রাখা তারুণ্যনির্ভর ৩০টি সংগঠনের হাতে ‘জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড’ তুলে দেওয়ার সময় তাদের এই অভিধা দেন তিনি।
অনুষ্ঠানে তরুণ উদ্যোক্তাদের দেখিয়ে সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘অনেকে আমাকে জিজ্ঞেস করে, কে আমাদের ভবিষ্যতে নেতৃত্ব দেবে। আমি তাদেরকে আমার সামনে দেখতে পাচ্ছি।’
সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফর্মেশন (সিআরআই) এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা জয় বলেন, সারাদেশের তরুণ-তরুণীরা বিভিন্নভাবে কাজ করছে। আমরা চেষ্ট করছিলাম, কীভাবে এই স্বপ্নকে ছড়িয়ে দেওয়া যায়। এরপর আমরা ইয়াং বাংলা প্রতিষ্ঠা করি। আমরা খুঁজে বের করি সেই সব তরুণ-তরুণীদের, যারা দেশের জন্য কাজ করছে। আমরা তাদের খুঁজে পেয়েছি। তারা যেভাবে দেশের জন্য কাজ করছে, আমি সজীব ওয়াজেদ জয়, তাতে অনুপ্রাণিত। এই তরুণদের দেখে, তাদের গল্প শুনে আনন্দ ও গর্ব লাগছে। আমি তাদের থেকে অনুপ্রাণিত। এই ছেলেমেয়েরা নিজের চিন্তায় বা চেষ্টায় কাজ করছে। প্রতিবন্ধী, মাদক ও মেয়েদের খেলাধুলার সুযোগ দিতে তারা কাজ করছে।
লড়াই করে স্বাধীনতা অর্জনের পরও বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হওয়ার জন্য জাতির জনককে হত্যার পর মুক্তিযুদ্ধে চেতনার বিপরীত দিকে হাঁটাকে দায়ী করেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা। আমরা লড়াই করে স্বাধীনতা অর্জন করেছি। চার বছরেই নিজেদের পায়ে দাঁড়াচ্ছিলাম। সেই সময়ে আসে ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। এরপর স্বাধীনতার বিরুদ্ধ শক্তি ক্ষমতায় আসে।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফেরার পর চিত্র বদলাতে শুরু করেছে বলে জয়ের মন্তব্য। আমাদের দেশের তরুণরা এখন দেশের জন্য কাজ করতে যেভাবে এগিয়ে আসছে, আগে সেটা দেখা যেত না। দেশের সমস্যা আমরা সমাধান করতে পারব কি না, দেশকে এগিয়ে নিতে পারব কি না, সেই বিশ্বাস আমরা হারিয়ে ফেলছিলাম। কারণ স্বাধীনতার চেতনা আমরা হারিয়ে ফেলছিলাম।
এ প্রসঙ্গে বিএনপির অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের সমালোচনা করে জয় বলেন, তিনি বলেছিলেন, আত্মনির্ভরশীল হলে বিদেশি সাহায্য পাওয়া যায় না। বাংলাদেশ আত্মনির্ভরশীল হোক, তারা সেটা চায়নি। কারণ তারা বাংলাদেশও চায়নি। আগে আমাদের সামাজিক সমস্যা নিয়ে সুশীলরা কাজ করত। তারা বিদেশে ঘুরতে যেত। এটা তাদের একটা ব্যবসা ছিল। তারা কী করেছে? তারা টাকা পাচার করেছে।
বাংলাদেশের এখনকার অবস্থা তুলে ধরে জয় বলেন, এখন আমাদের শাইনিং স্টার বলা হচ্ছে। ‘নেক্সট ইলেভেন’ অর্থনীতির দেশের একটি আমরা।
উদ্বাস্তু প্রসঙ্গে ধনী দেশগুলোর সমালোচনা করে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী জয় বলেন, সিরিয়ায় যুদ্ধ বাধিয়ে তারা সেই দেশ থেকে উদ্বাস্তু নিতে চায় না। পাশের দেশের মানুষের সাহায্য করতে চায় না।
অন্যদিকে ছোট দেশ হওয়া সত্ত্বেও আমরা রোহিঙ্গাদের জন্য দরজা খুলে দিয়েছি। কারও কাছে এ জন্য হাত পাতি নাই। ১৭ কোটি মানুষকে খাওয়াতে পারলে এদেরকেও খাওয়াতে পারব।
এ প্রসঙ্গে পদ্মাসেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থ আটকানোর কথাও বলেন জয়। বিশ্বব্যাংক ভেবেছিল, তারা পদ্মাসেতুতে অর্থ বন্ধ করলে বাংলাদেশ তাদের পা ধরবে, মাফ চাইবে। আজ দেখেন, বাংলাদেশ কোথায় চলে গেছে, কেউ কল্পনাও করতে পারেনি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় বলেই তা সম্ভবপর হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।

বিশ্বব্যাংককে প্রভাবিত করেছিলেন ইউনূস
পদ্মাসেতুতে অর্থায়ন না করতে সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট দলীয় প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের মাধ্যমে ড. ইউনূস বিশ্বব্যাংককে প্রভাবিত করেছিলেন। পদ্মাসেতু নিয়ে যে ষড়যন্ত্রের ফাঁদ পাতা হয় এখন সেই ফাঁদেই তাদের পা আটকে গেছে। তখন বিশ্বব্যাংক যাকে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করেছিল এখন তার বিরুদ্ধেই দুর্নীতির তদন্ত হচ্ছে। তাই ষড়যন্ত্র যতই করেন না কেন কোনো কিছুতেই পদ্মাসেতু আটকে থাকেনি। নিজেদের টাকায় নির্মিত হচ্ছে স্বপ্নের পদ্মাসেতু।
গত ২৩ অক্টোবর রাজধানীর লেকশোর হোটেলে ‘সুচিন্তা ফাউন্ডেশন’ আয়োজিত ‘রাজনীতিতে সত্য-মিথ্যা : পদ্মাসেতুর অভিজ্ঞতা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এ কথা বলেন।
বিএনপির নাম উল্লেখ না করে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, মানুষের ভালোবাসা ছাড়া কোনোদিন ক্ষমতায় যাওয়া যায় না। তাই শত শত মিলিয়ন ডলার কামিয়ে তারা (বিএনপি) ক্ষমতা কিনতে পারেনি। তারা বরাবর ষড়যন্ত্র করেই যাচ্ছে। এখনও তারা সেই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। বারবার অপপ্রচার চালিয়ে সরকারকে জনগণের কাছে বিতর্কিত করার চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার দেশের উন্নয়ন করেছে। দেশ ও দেশের জনগণকে ভালোবাসে। তাই কোনো ষড়যন্ত্রই কাজে লাগছে না। আমরা দেশকে অনেক এগিয়ে নিতে পেরেছি। এখন আর আমাদের বিদেশিদের ওপর ভরসা করতে হবে না। আমাদের আত্মবিশ্বাস আছে।
সেমিনারে বক্তব্য রাখেন ইমিরেটাস অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. ফরাসউদ্দিন, কথাসাহিত্যিক ও দৈনিক কালের কণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন, সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন অধ্যাপক এ আরাফাত।
সেমিনারে জয় বলেন, নিজের দেশকে যারা ছোট করে দেখে তারা কখনও দেশের ভালো চায় না। আমাদের দেশে সুশীল সমাজ রয়েছে, তাদের মুখে কোনোদিন শুনেছেন বাংলাদেশের প্রশংসা। শোনেন নি। কারণ তারা নিজের দেশকে নিচে নামাতে পারলেই যেন বড় হয়ে যান। সব সময় তাদের মুখে সমালোচনা শুনবেন। নিজের দেশের প্রতি ভালোবাসা না থাকলে দেশের মানুষের প্রতিও ভালোবাসা থাকে না। আওয়ামী লীগ সরকার দেশকে এমন একটি জায়গায় নিয়ে গেছে যে, আমরা এখন কারও চেয়ে কম নয়। আমরা এখন আত্মনির্ভরশীল জাতি। বিদেশিদের প্রভু মানার দিন শেষ হয়ে গেছে। সরকার দেশে যে পরিমাণ উন্নয়ন কর্মকা- ও জীবনমানের উন্নয়ন করেছে তা আমাদের বারবার বলতে হবে। তারা অপপ্রচার করে সরকারের সব অর্জন ম্লান করার যে চেষ্টা করছে তাতে আমাদের উন্নয়নের কথা বারবার বলতে হবে। এতে তাদের মিথ্যা অপপ্রচার ঢাকা পড়ে যাবে। মিথ্যার মোকাবেলা করতে হলে উন্নয়ন কর্মকা- জোরগলায় তুলে ধরতে হবে। জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে কে ভালো আর কে খারাপ। আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন কর্মকা- প্রচার শুরু হলে তাদের মিথ্যা কথা কেউ বিশ্বাস করবে না। পদ্মাসেতু নিয়ে ইউনূসকে দিয়ে যে ষড়যন্ত্র করানো হয় তা এখন মিথ্যা প্রমাণ হয়েছে। এ ষড়যন্ত্রের সাথে আমাকেও জড়ানো হয়েছিল। আমেরিকার অ্যাম্বাসি আমাকে দুই বার হুমকি দিয়েছে, তোমার বিরুদ্ধে আমরা অডিট করব। আমি তখন জোরগলায় বলেছি, করো। তবে কিছু পাবে না। সৎ থাকলে জোরগলায় বলা যায় আর অসৎ হলে মাথা নিচু করে থাকতে হয়। পার্থক্যটা এখানেই। এখন সেই আমেরিকা প্রমাণ পেয়েছে পদ্মাসেতু নিয়ে ষড়যন্ত্র হয়েছিল। বিশ্বব্যাংক যাকে তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছিল সেই কর্মকর্তাই এখন দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত। তিনি দুদকের চেয়ারম্যানকে হুকুম দিয়েছিলেন, তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনকে গ্রেফতার করার। দুদুকের চেয়ারম্যান যেন তার গোলাম। সেই সময় দুদকের চেয়ারম্যান তাকে বলে দিয়েছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। অতএব তাদের গ্রেফতার করা যাবে না।
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা জয় বলেন, আমরা বিদেশিদের ওপর কখন থেকে নির্ভরশীল হলাম। যখন ’৭৫ সালে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। তখন থেকে আমরা বিদেশিদের গোলাম হয়ে যাই। তারা যা বলে তাই করি। কিন্তু এখন দিন বদল হয়েছে, এখন কিছু বলার আগে সাতবার চিন্তা করতে হয়। আমরা অঙ্ক করে দেখিয়ে দিয়েছি নিজেদের টাকায় কী করে পদ্মাসেতু করতে হয়। তারা নিজেরাই এখন আমাদের দিকে তাকিয়ে থাকে। আওয়ামী লীগ সরকার দেশের মানুষকে ভালোবাসতে জানে। ভালোবাসা দিয়ে আমরা মানুষের মন জয় করতে পেরেছি। কোনো ষড়যন্ত্র করে নয়। তারা (বিএনপি) যখনই কোনো অস্বাভাবিক সরকার আসত তাদের সঙ্গেই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। এখনও দেশে-বিদেশে তাদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। কিন্তু কোনো লাভ হবে না। ১/১১-র সময়ও তারা ষড়যন্ত্র করেছিল। সেই ষড়যন্ত্রে তারা কিছু করতে পারেনি। আমাদের আত্মবিশ্বাস আছে। দেশের প্রতি ভালোবাসা আছে। তথাকথিত সুশীল সমাজের মতো ভালোবাসা নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার চলে না। দেশ এগিয়ে যাচ্ছেÑ ভবিষ্যতে দেশ আরও এগিয়ে যাবে। আজ যারা উন্নত দেশ একদিন বিশ্ববাসী আমাদেরও সেই সব দেশের সঙ্গে নাম বলবে। দেশ যে এগিয়ে যাচ্ছে তা আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি বছরের বাজেট দেখলেই বোঝা যায়। প্রতিবছর বাজেটের আকার বেড়েই যাচ্ছে। এই বাজেট জনগণের কল্যাণে দেশের উন্নয়নে ব্যয় হচ্ছে।

বাংলাদেশে চালু হলো পেপ্যালের কার্যক্রম
বিশ্বব্যাপী অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম পেপ্যাল বাংলাদেশে চালু হয়েছে। এর ফলে এখন থেকে ফ্রিল্যান্স রেমিট্যান্স উপার্জনকারীরা বিদেশ থেকে ৪০ মিনিটের মধ্যে তাদের পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারবেন।
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় গত ১৯ অক্টোবর বাংলাদেশে পেপ্যালের কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। এই সেবার মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিরাও বৈধ চ্যানেলে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর সুবিধা পাবে।
অনুষ্ঠানে জয় বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী প্রায় ১ কোটি ১৮ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি গত বছরে ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স বাংলাদেশে পাঠিয়েছে। বৈধ চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় এখন দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ আরও বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। জয় জুম সার্ভিসের প্রশংসা করেন। এতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রত্যেকেই খুব অল্প সময়ের মধ্যে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাতে সক্ষম হবে।
জুম কর্মকর্তারা বলেন, রেমিট্যান্সের পরিমাণ ১ হাজার মার্কিন ডলারের বেশি হলে ফ্রিল্যান্সাররা বিনা মূল্যে এই সেবাটি ব্যবহার করতে পারবে। তবে ১ হাজার মার্কিন ডলারের কম হলে সার্ভিস চার্জ হিসাবে ৫ ডলার পরিশোধ করতে হবে।
জুম সার্ভিসের আওতায় যে কেউ এক সময়ে ১০ হাজার ডলার পাঠাতে পারবেন এবং গ্রাহকরা সোনালী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক এবং সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকসহ ৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে এই সেবা নিতে পারবেন।
জয় বলেন, আইসিটি ডিভিশন বিদেশের আউট সোর্সিং সুবিধা লুফে নিতে ১৩ হাজার তরুণকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। তাদের অনেকেই এখন উপার্জন করছে। তিনি বলেন, সরকার দু-এক বছরের মধ্যে ইন্টারনেট খরচ কমিয়ে দেওয়ার এবং ফ্রিল্যান্সারের দাবি অনুযায়ী উচ্চ গতিসম্পন্ন ও নির্ভরযোগ্য ইন্টারনেট সংযোগ প্রদানের পরিকল্পনা করেছে।
জয় বলেন, ২০০৮ সালে ১ এমবিপিএস ইন্টারনেটের মূল্য ছিল ৮০ হাজার টাকা। আমি বলেছিলাম এটি কমিয়ে ৮০০ টাকা করা হবে এবং আমি সেটি করেছি। বর্তমানে এর রেট হচ্ছে ৬০০ টাকা। তিনি বলেন, সরকার ইন্টারনেট ও সেল ফোন অপারেটরদের অধিকাংশ সমস্যার সমাধান করে দিয়েছে। এ বছরের মধ্যে ফোরজি সার্ভিস চালু করা হবে। এক বছরের মধ্যে অন্তত নগর এলাকায় ফোরজি সার্ভিস চালু করার দাবি ছিল মোবাইল অপারেটরদের। তাদের সমস্যা ছিল ২৪টি। আমি ইতোমধ্যেই ২২টির সমাধান করে দিয়েছি।
অনুষ্ঠানে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ইমরান আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ফজলে কবির এবং আইসিটি ডিভিশনের সচিব সুবির কিশোর চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *