মুক্তিযুদ্ধের আরো কিছু ভিডিও ফুটেজ

আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান নিয়ে অকৃতজ্ঞ হবার কোনো অবকাশ নেই। যুদ্ধ শুরুর পর থেকে প্রায় এক কোটি শরণার্থীকে প্রতিদিন আহার যুগিয়েছে তারা। মুক্তিযোদ্ধাদের দিয়েছে ট্রেনিং আর অস্ত্র। আর বিজয়ের চড়ান্ত মুহুর্তে চূড়ান্ত আক্রমণে গেছে মিত্রবাহিনী হিসেবে। পাশাপাশি তখনকার প্রধান মন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বিদেশে জনমত সংগ্রহ করেছেন পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর নৃশংসতার বিরূদ্ধে। জাতিসংঘে ভারত এবং রাশিয়ার যৌথ উদ্যোগে সামলানো হয়েছে চীন-আমেরিকার কুটচাল। এই ভিডিও ফুটেজগুলোতে তারই কিছু নমুনা :

প্রথম ফুটেজে শরণার্থীর ঢল নেমেছে ভারত অভিমুখে


শরণার্থী শিবিরে অপুষ্টির শিকার আমাদের শিশুরা

দ্বিতীয় ফুটেজে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান তার প্রথম সংবাদ সম্মেলনে জানাচ্ছেন কিভাবে সীমান্ত পেরিয়ে দেশে ঢুকছে দুষ্কৃতিকারীরা। এখানে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে রাজাকারদের সশস্ত্র পাহারার দৃশ্যটা

এই ফুটেজে ইয়াহিয়া সতর্ক করছেন ভারতকে যে তারা সীমা ছাড়াচ্ছে, একই কথা পশ্চিম পাকিস্তানে বলছেন ভুট্টো

লন্ডন সফরে বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে ইন্দিরা বলছেন ভারত কেন সাহায্য করছে বাংলাদেশকে

ভারত আক্রমণের আগে ইয়াহিয়ার রেডিও ভাষণ

৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে ভারত স্বীকৃতি দিয়েছে বাংলাদেশকে। লোকসভায় বাংলাদেশের পক্ষে তারই কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছেন রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী

জাতিসংঘে সর্দার শরন সিং এক বক্তৃতায় পক্ষ নিচ্ছেন বাংলাদেশের। আমেরিকার হয়ে পাকিস্তানে সন্ত্রাসবাদ চালানোর জন্য ভারতকে অভিযুক্ত করছেন জর্জ বুশের বাবা জর্জ বুশ।

মিত্রবাহিনীর ক্রমাগত বিমান হামলায় পাকিস্তানী স্থাপনাগুলো বিধ্বস্ত হতে থাকে, এর একটি গর্ভনর হাউজ। ভয়ে গর্ভনর মালেক পদত্যাগ করেন, আর সেই পদত্যাগের রসালো বর্ণনা দিচ্ছেন বিবিসির মার্ক টালি

ঢাকা শহরে ঢুকছে মিত্রবাহিনী। জয় বাঙলা শ্লোগানে তাদের বরণ করে নিচ্ছে অবরোধমুক্ত বাঙালীরা।

Leave a Reply

%d bloggers like this: